ধূমপান, তামাক, অ্যালকোহল, পান, জর্দা ইত্যাদি খাওয়ার কারণে স্বরযন্ত্রে এক ধরনের দাগ পড়ে। ফলে কণ্ঠস্বর ফ্যাস ফ্যাস করে, আওয়াজ বের হতে চায় না। কিছু সময় কথা বলার পর স্বর চিকন হয়ে যায়। চাপ দিয়ে কথা বলতে হয় অথবা কথা শোনাই যায় না। এভাবে চাপ দিয়ে কথা বলতে বলতে এক সময় আর কথাই বলা যায় না। স্বরযন্ত্র সম্পর্কীয় বাম অথবা ডান পাশ্র্বের নার্ভ নিষ্ক্রীয় হলে কণ্ঠস্বর হারিয়ে যায়। মানুষ আওয়াজের মাধ্যমে ভাব বিনিময় করে। যার আওয়াজ যত স্পষ্ট তার কথা শুনতে তত ভালো। কণ্ঠস্বর ফ্যাস ফ্যাস করা বা আওয়াজে অস্পষ্টতা দূর করতে রয়েছে স্পিচ থেরাপি নামক চিকিৎসা পদ্ধতি। বর্তমানে বাংলাদেশেও তা চালু রয়েছে। বিদেশের তুলনায় এখানে খরচও কম। কথা বলার যে কোনো ধরনের সমস্যা যেমন_ তোতলামী, অস্পষ্ট উচ্চারণ, ভাষাগত অমিল এ থেরাপির মাধ্যমে সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন। কণ্ঠস্বরের সমস্যা দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা না করালে সমস্যা আরও জটিল হতে পারে।
মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর
স্পিচ থেরাপিস্ট, তাকওয়া স্পেশালাইজড হসপিটাল, নিউ ইস্কাটন রোড, ঢাকা।ফোন : ০১৯১১৭৪৮০৩৭

আমার নাম রিপন। আমার বয়স ২৫ বছর। আমি মাস্টস এ পড়ালেখা করতেছি। আমার একটি সমস্যা আছে, আমার আমার মনকে অনেক কষ্ট দেয়। আম যখন একা একা কথা বলি বা পড়ালেখা করি তখন কথা বলতে সমস্যা হয় না। কিন্তু অন্য কোন ব্যক্তি বা কলেজের স্যার কিংবা আপদের সামনে কথা বলতে গেলে আমার তোতলামী শুরু হয়। এ জন্য আমি মনোরোগ ডাক্তার দেখাই। তারা আমাকে ইনডেভার ১০ এবং সনটেক্স ০৫ খাইতে দেয় । এতে আমি কোন উপকার পাইনি। আমি আমার তোতলামীর জন্য স্পী থেরাপী করেসি কিছু দিন ৩ মাসের মত কিন্তু এর কোন উপকার দেখতেছিনা। সব সময় এটা নিয়ে মানসিক টেনশতে থাকি। সারাদিন বুক ধরফর ধরফর করে। মানুষের সামনে যেতে ভয় লাগে তোতলামীর জন্য, আমার এ কষ্টের সমাধান আছে কি। সারাদিন তোতলামীর জন্য মন খারাপ করে থাকি, বাইরে যাইনা। একটা চাকরী করছিলাম, কিন্তু তোতলামী জন্য কিছুদিন করে বাদ দিয়েছে, আমি এখন কি করব। আমি গরীব ঘরের সন্তান আমার কষ্ট কেউ বুঝতে চাইনা। সবাই আমাকে চাকরী করতে বলে কিন্তু আমার এ সমস্যার কথা অসুস্থ মা বাবাকে বুঝাতে পারিনা। আমাকে উপদেশ দেন । যা করতে বলবেন আমি তাই করব কিন্তু এই সমস্যা থেকে সমাধান চাই।
ReplyDeletevai, same plm.
ReplyDeletebut ami one recover korechi...
kotha bolte paren..
01878800695