কিডনির সমস্যা অনেক বেশি যন্ত্রণাদায়ক। সমস্যাটির প্রথম সমাধান হলো প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া। এরপরে আসে নানারকম সতর্কতার ব্যাপার। সেই সতর্কতাগুলো তুলে ধরা হলো-
++ ডায়রিয়া, বমি, রক্তআমাশয়, পানিশূন্যতায় অতিদ্রুত চিকিত্সকের কাছে যেতে হবে—এগুলোর মাধ্যমে কিডনি বিকল হতে পারে।
++ চিকিত্সকের পরামর্শ ব্যতীত অ্যান্টিবায়োটিক, ব্যথানাশকসহ যেকোনো ওষুধ গ্রহণে সতর্কতা অবলম্বন করুন।
++ মাঝে মাঝে কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা করুন।
++ পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
++ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
++ ধূমপান বর্জন করুন।
++ ডায়াবেটিক আক্রান্তরা নিয়মিত শর্করা ও রক্তের অ্যালবুমিন পরীক্ষা করুন।
++ উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের ক্ষেত্রে রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
++ প্রস্রাবের ইনফেকশন হলে দ্রুত চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।
++ শিশুদের গলাব্যথা, খোস-পাঁচড়ার দ্রুত চিকিত্সা করানো উচিত। কারণ এগুলো থেকে কিডনি প্রদাহ বা নেফ্রাইটিস রোগ দেখা দিতে পারে।

No comments:
Post a Comment