Saturday, February 27, 2010

হাইতি

0 comments
নাম: গণপ্রজাতন্ত্রী হাইতি
রাজধানী: পোর্ট অব প্রিন্স
রাষ্ট্রভাষা: ফরাসি, হাইতিয়ান
রাষ্ট্রপতি: রেনে প্রেভাল
এলাকা: ২৭ হাজার ৭৫১ বর্গ কিলোমিটার
জনসংখ্যা: ৯০ লাখ ৩৫ হাজার ৫৩৬ (২০০৯)
টেলিফোন কোড: + ৫০৯
গত ১২ জানুয়ারি হাইতিতে ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়।

Friday, February 26, 2010

How to insert your signature in Yahoo Email

0 comments
First, your signature animation must be uploaded to online web space / Or copy paste the image if you have received in email ( Make sure its hosted on website and hotlinks are not disabled )


Obtain your animated signature file and upload to your selected webspace.

You will then need to know the URL (online address) of the image.
which will look something like: http://www.mumbaihangout.org/m ysig.gif
where mumbaihangout.org is your selected image host.
and mysig.gif is the signature file we sent you that you should have uploaded.
If you view this address in your browser, you should see your animated signature.

SEE YOUR CHOSEN HOSTING PROVIDERS FAQ's FOR FULL DETAILS
Sign into your Yahoo mail account.
On the left of the screen select 'Mail Options' :

Then select 'General preferences' :

Click on "color and graphics" option, or that it is selected as shown:

And

Back in the 'Mail Options' screen select 'Signature'.
Now follow these steps (make sure you know the online address where your signature image is stored)
Select 'Color and Graphics' and make sure both
'Add signature to all outgoing messages' & 'View HTML Source' are checked as shown below
1. Within the window enter the following:



using the URL where you uploaded your sig file as shown in figure above
                                                                                                            OR
Just COPY PASTE THE IMAGE ( THE SIGNATURE YOU LIKE ). BY Removing the click on

"View HTML Source" with this option you will able to Paste as IMAGE

2. Leave the rest blank and
Thats all you need to do for the setup.


2. SENDING YOUR SIGNATURE
Click on [Compose].
Compose your mail in the usual way
Make sure you click on " USE MY SIGNATURE" if you want to send your signature.

You will not see your animated signature on screen but have faith, click on send, and the recipient will be able to view it (you can always check the [Sent] mail folder to be sure)......that's it!

Monday, February 22, 2010

আঙুল ফোটালে শব্দ হয় কেন?

0 comments
শুধু আঙুল নয়, পায়ের গোড়ালি, হাঁটু, ঘাড়সহ শরীরের বিভিন্ন অংশ আমরা শব্দ করে ফোটাই। সাধারণত ধারণা করা হয়, আঙুল মোচড়ানোর সময় হাড়ে হাড়ে ঘষা লেগে বুঝি শব্দ হয়। ব্যাপারটা আসলে সে রকম নয়। সেখানে হাড়ের মধ্যে ঘষা লাগে না। অস্থির সংযোগস্থলগুলো একগুচ্ছ সুতার মতো তন্তুর (লিগামেন্ট) বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। এই সন্ধি-বন্ধনী দুই পাশের হাড় ধরে রাখে। তন্তুগুলো রাবারের মতো কিছুটা স্থিতিস্থাপক। যখন কোনো কারণে হাত-পায়ের জোড়ায় অস্বস্তি লাগে, তখন আমরা ওই জোড়ায় চাপ বা হাড়ে মোচড় দিয়ে স্বস্তিলাভের চেষ্টা করি। চাপে সংযোগস্থলের হাড় দুই পাশে সামান্য সরে যায়। এতে হঠাত্ সেখানে কিছুটা ফাঁকা জায়গার সৃষ্টি হয়। তখন আশপাশের পেশি ও তন্তুকলায় সঞ্চিত তরল দ্রুত ওই শূন্যস্থানের দিকে ছুটে যায়। বিভিন্ন দিক থেকে ছুটে আসা তরল সৃষ্ট খালি জায়গায় এসে মিলিত হওয়ার সময় সামান্য শব্দ হয়, যেন একটি ক্ষুদ্র বিস্ফোরণের মতো ব্যাপার। এটাই আঙুল বা ঘাড় ফোটানো নামে পরিচিত। অবশ্য ছুটে আসা তরল ধীরে ধীরে চারপাশে আবার মিশে যায় এবং দুই পাশের হাড় আবার আগের মতো সন্ধি-বন্ধনীতে দৃঢ়ভাবে আবদ্ধ হয়। এ জন্য কিছুটা সময় লাগে। এ কারণেই একবার আঙুল ফোটানোর পর পরই আবার আঙুল ফোটালে কোনো শব্দ হয় না। সাধারণত আঙুল ফোটালে কোনো ক্ষতি হয় না। শুধু পাশের লোকজনের কানে লাগে। আঙুল বা ঘাড়ের অস্থি ফোটানোর কারণে অস্থি ক্ষয়জনিত আর্থ্রাইটিস বা অস্টিওআর্থ্রাইটিস হয় না। তবে আঙুল ফোটানো একটি খারাপ অভ্যাস। অতিরিক্ত চাপ পড়লে হাড়ের ক্ষতি হতে পারে। ঘাড় ফোটানোর ব্যাপারেও সাবধান থাকা উচিত। কারণ, বেশি চাপ পড়লে ঘাড়ে ব্যথা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

Friday, February 12, 2010

অলিভার টুইস্ট

0 comments
সত্যিকারের দুর্ভাগ্য নিয়েই যেন জন্মেছিল অলিভার। জন্মের পরপরই সে তার মা’কে হারায়। হারিয়ে ফেলে তার সত্যিকারের পরিচয়। কেননা, যে হাসপাতালে তার অসুস্থ মা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে, সেখানে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল পথ থেকে কুড়িয়ে। কেউ তাকে চিনত না, জানত না। তাই তার মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে হারিয়ে গেল তার শিশু পুত্রের নাম ও বংশ পরিচয়। এরপর শিশু অলিভার স্থান পেল এক এতিমখানায়। সেখানে একদল দামাল ছেলের সাথে অযত্নে, অবহেলায় বেড়ে উঠতে থাকে।
অলিভারের বয়স যখন নয় বছর পূর্ণ হলো তখন তাকে নিয়ে আসা হলো এতিমখানার প্রধান কেন্দ্রে। কেন্দ্রের অন্যতম কর্মকর্তা মিঃ বাম্বল অলিভারের নাম রাখলেন- অলিভার টুইস্ট। এতিমখানায় পেট পুরে খেতে দেয়া হতো না, আধপেটা খেয়ে সে একেবারে কঙ্কালসার হয়ে গেল। একদিন আরেকটু খেতে চাইবার কারণে অলিভারকে মিঃ সোয়ারবেরী নামে এক কফিন ব্যবসায়ীর হাতে তুলে দেয়া হলো। মিসেস সোয়ারবেরী কিশোর অলিভারকে দেখে খুশি হতে পারলেন না। তাদের বাড়িতে তাকে কাজের ছেলে হিসেবে থাকতে হতো। সবার খাওয়া হলে যা বাঁচতো তাই তাকে খেতে হতো। শুতে হতো টেবিলের নিচে, আর পান থেকে চুন খোয়া গেলেই শুনতে হতো কটুকথা। মারধোর করা হতো। কয়েকদিনের মধ্যে অলিভারের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠলো, একদিন ভোরবেলা সেখান থেকে পালিয়ে পায়ে হেঁটে লন্ডন যাত্রা করলো।
দীর্ঘ সাতদিন পায়ে হেঁটে একদিন সকালে ক্লান্ত, অবসন্ন ও ক্ষুধার্ত অলিভার লন্ডন শহরের কাছাকাছি এসে পৌঁছলো। সেখানে সে একটি দুষ্টু তরুণের পাল্লায় পড়ে। এই তরুণের নাম ডকিন্স। সে তাকে পকেটমার ও চোরদের আড্ডায় নিয়ে যায়। এখানে অলিভারের সাথে পরিচয় ঘটে দুষ্টুচক্রের সর্দার ফ্যাগিনের সাথে। প্রথমে অলিভার বুঝতে পারেনি যে সে অপরাধী চক্রের সাথে জড়িয়ে পড়েছে। সে বসে বসে লক্ষ্য করতো ফ্যাগিন বেশির ভাগ সময় তার শিষ্যদের পকেটমারের কৌশল শিখিয়ে থাকে।
একদিন ‘ডজার’ ও চার্লিবেটস্ নামে দুই চোরের সাথে অলিভারকে বাইরে পাঠানো হলো। তারা যখন একটি বইরের দোকানের সামনে এক বৃদ্ধ ক্রেতার পকেট মারছিল তখন আতঙ্কে পালাতে গিয়ে নির্দোষ অলিভার ধরা পড়ে প্রহৃত হল এবং থানায় গেল। অলিভার নির্দোষ জেনে বৃদ্ধ ভদ্রলোক মিঃ ব্রাউন অলিভারকে নিজের বাড়ি নিয়ে গেলেন পোষ্য-পুত্র রূপে পালনের উদ্দেশ্যে। দিনগুলো ভালই কাটছিল। কিন্তু এখানে দুর্ভাগ্য তার পিছু ছাড়লো না। একদিন কয়েকটি বই এবং ৫ পাউন্ডের একটি নোট হাতে নিয়ে অলিভারকে বইয়ের দোকানে পাঠানো হল। পথিমধ্যে ন্যান্সি নামের এক দুষ্টু মেয়ে ও বিল সাইক্স তাকে জোর করে ফ্যাগিনের কাছে নিয়ে গেল এবং সেখানে আটকে রাখলো। কিছুতেই সে অলিভারকে মুক্তি দিতে রাজী হলো না।
এক রাতে বিল সাইক্স অলিভারকে নিয়ে টেমস্ নদীর তীরে এক বাড়ির সামনে গেল। চুরি করার উদ্দেশ্যে শীর্ণকায় অলিভারকে রান্নাঘরের ছোট জানালা দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করিয়ে দিল। চুরির কোন ইচ্ছেই তার ছিল না। মনস্থির করেছিল বাড়ির মালিককে চোরদের উপস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করবে। কিন্তু তার আগেই বাড়ির কাজের লোক তার উপস্থিতি টের পেয়ে অলিভারকে গুলি করে সাংঘাতিক জখম করে। বিল সাইক্স তাড়াতাড়ি করে অচেতন অলিভারকে জানালার বাইরে টেনে দৌড়ে পালাতে লাগলো। পেছনে মানুষের নাগালের বাইরে যেতে অর্ধমৃত অলিভারকে একটা মাঠে ফেলে পালিয়ে গেল।
পরদিন অলিভার জ্ঞান ফিরে পেল। গত রাতে যে বাড়িতে গিয়েছিল সেখানে নিজেকে টেনে নিয়ে গেল। গৃহকর্ত্রী ও তার পালিত কন্যা রোজ তার সরলতায় মুগ্ধ হলো। তাকে তারা পুলিশে দিল না। বুঝলো সে ইচ্ছে করে চোরের দলে যায়নি। অলিভার তার অতীত জীবনের কথা সব খুলে বললো। তার দিনগুলো এখানে ভালই কাটছিল কিন্তু একদিন জানালার বাইরে বিল সাইক্স ও তার এক অসৎ মঙ্কস জানালার বাইরে থেকে তাকিয়ে রইলো। অলিভার চিৎকার করে উঠলো। চিৎকার শুনে তারা পালিয়ে গেল। সম্ভাব্য বিপদের হাত থেকে অলিভারকে রক্ষা করতে লন্ডনে পাঠানো হলো। বিল সাইক্সের সঙ্গিনী ন্যান্সির হৃদয়ে অলিভারের প্রতি এক মমতা কাজ করতো। লুকিয়ে সে মঙ্কস্ ও ফ্যাগিনের কথা শুনে ব্রাউনলোকে সব জানায়। মিঃ ব্রাউনলো ও মি. লোসবোর্ন জানতে পারে মঙ্কস নামের ব্যক্তিটি আসলে তার বৈমাত্রেয় ভাই। সে সব সম্পতি গ্রাস করতে চায়। তাদের পিতার উইলে ছিল অলিভার যদি কোন দুর্নামের কাজ করে তবে সে কোন কিছুই পাবে না। অলিভারকে পৈত্রিক সম্পতি থেকে বঞ্চিত করার উদ্দেশ্যে চুরির কাজে লিপ্ত করার জন্য ক্যাগিনকে নিয়োজিত করেছিল মঙ্কস্। ফ্যাগিন এই কাজে ন্যান্সি এবং বিল সাইক্সের ওপর ন্যস্ত করে, কিন্তু, শেষ পর্যন্ত তাদের সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।