পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেখা গেছে ঢাকা শহরের প্রায় শতকরা ৮৫ ভাগ মানুষ বাসা
ভাড়া নিয়ে বাস করছে। তবে বেশিরভাগ মানুষই সম্পত্তির ভাড়া বিষয়ক আইন
সম্পর্কে অজ্ঞত। ফলশ্রুতিতে ভাড়াটিয়ারা প্রায় কিছু অসাধু মালিকের দারা
নিপীড়িত এমনকি মাঝেমাঝে প্রতারিতও হতে হচ্ছে।
বাড়িভাড়া নিয়ন্ত্রন আইন-১৯৯১ অনুযায়ী ভাড়াটিয়ারা কিছু অধিকার রাখে বাড়ি ভাড়া ধার্য করার ক্ষেত্রে। যদি কোন বাড়িওয়ালা উক্ত আইন ভঙ্গ করে তবে ভাড়াটিয়া হিসেবে যেকেউ নিচের ব্যবস্থাগুলি গ্রহন করতে পারেঃ
১. কোন বাড়িওয়ালা যদি নির্দিষ্ট প্রমাণ ভাড়ার চেয়ে বেশি ভাড়া আদায় করে তাহলে, প্রথমবারেরমত তাকে জরিমানা করা হয়। এই জরিমানার পরিমাণ হচ্ছে যে পরিমাণ ভাড়া বেশি নেওয়া হয় সেটার দিগুন। এরপর একই ঘটনা ঘটলে এই জরিমানার পরিমাণ ৩ গুন হয়ে যাবে।
বাড়িভাড়া নিয়ন্ত্রন আইন-১৯৯১ অনুযায়ী ভাড়াটিয়ারা কিছু অধিকার রাখে বাড়ি ভাড়া ধার্য করার ক্ষেত্রে। যদি কোন বাড়িওয়ালা উক্ত আইন ভঙ্গ করে তবে ভাড়াটিয়া হিসেবে যেকেউ নিচের ব্যবস্থাগুলি গ্রহন করতে পারেঃ
১. কোন বাড়িওয়ালা যদি নির্দিষ্ট প্রমাণ ভাড়ার চেয়ে বেশি ভাড়া আদায় করে তাহলে, প্রথমবারেরমত তাকে জরিমানা করা হয়। এই জরিমানার পরিমাণ হচ্ছে যে পরিমাণ ভাড়া বেশি নেওয়া হয় সেটার দিগুন। এরপর একই ঘটনা ঘটলে এই জরিমানার পরিমাণ ৩ গুন হয়ে যাবে।
২. যদি কোন বাড়িওয়ালা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ভাড়াটিয়ার নিকট কোন ধার্যকৃত ভাড়ার সাথে অধিক জামানত, প্রিমিয়াম অথবা অন্য কোন সালামি গ্রহন করে বা করতে চাই তাহলে, উক্ত বাড়িওয়ালা প্রথমবারের জন্য জরিমানার সম্মুখীন হবেন যার পরিমাণ ২০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। পরবর্তীতে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলে প্রতিক্ষেত্রে এই জরিমানার পরিমাণ বেড়ে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
৩. যদি কোন বাড়িওয়ালা বাড়িভাড়া নিয়ন্ত্রকের লিখিত আদেশ ছাড়া অগ্রিমবাবদ এক মাসের ভাড়ার চেয়ে বেশি টাকা নেয়, তাহলে উক্ত বাড়িওয়ালা জরিমানার সম্মুখীন হবেন। প্রথমবার এই জরিমানার পরিমাণ হবে এক মাসের ভাড়ার চেয়ে বাড়তি টাকার দ্বিগুন পরিমাণ। পরবর্তীক্ষেত্রে এই জরিমানার পরিমাণ বেড়ে বাড়তি টাকার পরিমানের ৩ গুন হতে পারে।