পর্যটনের নতুন গন্তব্য হয়ে উঠছে ‘দ্বীপের রানি’ খ্যাত ভোলার সর্বদক্ষিণের উপজেলা চরফ্যাশন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর সমুদ্র ছুঁই ছুঁই এই এলাকায় নতুন আকর্ষণ হিসেবে যুক্ত হয়েছে দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা ‘জ্যাকব টাওয়ার’। প্যারিসের আইফেল টাওয়ারের আদলে নির্মিত উপমহাদেশের সর্বোচ্চ উচ্চতার ওয়াচ টাওয়ার এটি।
অত্যাধুনিক স্থাপত্যকলার নান্দনিক বৈভব নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা টাওয়ারটির উচ্চতা ২২৫ ফুট।
চরফ্যাশন পৌরসভার এই টাওয়ার নির্মাণ প্রকল্প শুরু হয়েছিল ২০১৩ সালে। প্রায় ২০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের মূল উদ্যোক্তা পরিবেশ ও বন উপমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব। টাওয়ারটির ডিজাইন করেছেন স্থপতি কামরুজ্জামান লিটন। গত বছর বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ নির্মাণাধীন প্রকল্পটি পরিদর্শন করে এর নামকরণ করেন ‘জ্যাকব টাওয়ার’।
ওয়াচ টাওয়ারটিতে রয়েছে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বাইনোকুলার। এর সাহায্যে পর্যটকরা চরকুকরিমুকরি, তারুয়া সৈকত ও বঙ্গোপসাগরের একটি অংশসহ চারপাশের ১০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা পর্যবেক্ষণ ও উপভোগ করতে পারবে। টাওয়ারে উঠতে জনপ্রতি প্রবেশ ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা।
অত্যাধুনিক স্থাপত্যকলার নান্দনিক বৈভব নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা টাওয়ারটির উচ্চতা ২২৫ ফুট।
চরফ্যাশন পৌরসভার এই টাওয়ার নির্মাণ প্রকল্প শুরু হয়েছিল ২০১৩ সালে। প্রায় ২০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের মূল উদ্যোক্তা পরিবেশ ও বন উপমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব। টাওয়ারটির ডিজাইন করেছেন স্থপতি কামরুজ্জামান লিটন। গত বছর বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ নির্মাণাধীন প্রকল্পটি পরিদর্শন করে এর নামকরণ করেন ‘জ্যাকব টাওয়ার’।
ওয়াচ টাওয়ারটিতে রয়েছে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বাইনোকুলার। এর সাহায্যে পর্যটকরা চরকুকরিমুকরি, তারুয়া সৈকত ও বঙ্গোপসাগরের একটি অংশসহ চারপাশের ১০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা পর্যবেক্ষণ ও উপভোগ করতে পারবে। টাওয়ারে উঠতে জনপ্রতি প্রবেশ ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা।