মধুপুর বনাঞ্চলঘেষা ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার রাঙ্গামাটিয়া ও নাওগাঁও ইউনিয়নের প্রায় ৮৬৩ দশমিক ১৪ একর জায়গা জুড়ে রয়েছে এই প্রাকৃতিক বনাঞ্চল।
রসুলপুর বন বিভাগটি পাঁচটি বিট অফিস ও তিনটি ফরেস্ট ক্যাম্প দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। জামালপুরের বাঁশচড়া, ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়ার সন্তোষপুর, এনায়েত পুর মুক্তাগাছার রসুলপুর সদর, ও ছালড়া নিয়ে রসুলপুর রেঞ্জ। ক্যাম্প গুলো হলো হালিদা, কমলাপুর ও রাঙ্গামাটিয়া।
একসময় এ বনে হরিণ, ভাল্লুক, হনুমান, সজারু ও বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণির অভয়ারণ্য ছিল। প্রাকৃতিক নানা কারণসহ গাছ কেটে বন উজাড় করায় দিনদিন এসব বন্যপ্রাণি হারিয়ে যেতে বসেছে। বর্তমানে এ বনে প্রায় পাঁচ শতাধিক বানর রয়েছে। বানরগুলো প্রায়ই লোকালয়ে অবাধ বিচরণ করছে। এরা সামাজিক বানর হিসেবেও পরিচিত।
বনের ভেতরে একরের পর একর জমি এখন খালি ময়দান। এ সব এলাকায় এখন ক্রমেই গড়ে উঠছে বসতবাড়ি। প্রভাবশালীরা গড়ে তুলছেন বিশাল বিস্তৃত এলাকা নিয়ে মৎস্য খামার ও এগ্রো ফার্ম। কিছু এলাকা দখল করে রাখা হচ্ছে সামাজিক বন বিভাগের নামে। রসুলপুর বনাঞ্চল ঘুরে ১৭ হাজার একর জমির বনের মধ্যে এখন পাঁচ হাজার একরের বেশি বন পাওয়া খুব কঠিন।
ফুলবাড়ীয়ার সন্তোষপুর, মুক্তাগাছার ছালড়া ও রসুলপুর সদর বিটে সামান্য এলাকা জুড়ে গজারি বাগান রয়েছে। আর বাঁশচড়া ও খাজুলিয়ায় বনের দেখা মেলাভার। এ দুটি এলাকার পুরোটাই এখন ফাঁকা। দখল হয়ে গেছে এ দুটি এলাকার বনের জমি।
সম্প্রতি বনের ভেতরে টানা হয় পল্লী বিদ্যুতের কভারহীন হাইভোল্টেজ সংযোগ। অন্তত ৫ কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে কভার ছাড়া তারে, বিদ্যুতের সংযোগ । এ কারণে তারে জড়িয়ে ঝলসে যাচ্ছে বানরের হাত-পা, মুখসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ।
বন কর্মকর্তাদের দাবি, বানরদের বিষয়ে আগেই চিঠি দেয়া হয়েছিলো বিদ্যুৎ বিভাগকে।
তবে বিদ্যুৎ বিভাগের দাবি, বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন তারা।
রসুলপুর বন বিভাগটি পাঁচটি বিট অফিস ও তিনটি ফরেস্ট ক্যাম্প দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। জামালপুরের বাঁশচড়া, ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়ার সন্তোষপুর, এনায়েত পুর মুক্তাগাছার রসুলপুর সদর, ও ছালড়া নিয়ে রসুলপুর রেঞ্জ। ক্যাম্প গুলো হলো হালিদা, কমলাপুর ও রাঙ্গামাটিয়া।
একসময় এ বনে হরিণ, ভাল্লুক, হনুমান, সজারু ও বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণির অভয়ারণ্য ছিল। প্রাকৃতিক নানা কারণসহ গাছ কেটে বন উজাড় করায় দিনদিন এসব বন্যপ্রাণি হারিয়ে যেতে বসেছে। বর্তমানে এ বনে প্রায় পাঁচ শতাধিক বানর রয়েছে। বানরগুলো প্রায়ই লোকালয়ে অবাধ বিচরণ করছে। এরা সামাজিক বানর হিসেবেও পরিচিত।
বনের ভেতরে একরের পর একর জমি এখন খালি ময়দান। এ সব এলাকায় এখন ক্রমেই গড়ে উঠছে বসতবাড়ি। প্রভাবশালীরা গড়ে তুলছেন বিশাল বিস্তৃত এলাকা নিয়ে মৎস্য খামার ও এগ্রো ফার্ম। কিছু এলাকা দখল করে রাখা হচ্ছে সামাজিক বন বিভাগের নামে। রসুলপুর বনাঞ্চল ঘুরে ১৭ হাজার একর জমির বনের মধ্যে এখন পাঁচ হাজার একরের বেশি বন পাওয়া খুব কঠিন।
ফুলবাড়ীয়ার সন্তোষপুর, মুক্তাগাছার ছালড়া ও রসুলপুর সদর বিটে সামান্য এলাকা জুড়ে গজারি বাগান রয়েছে। আর বাঁশচড়া ও খাজুলিয়ায় বনের দেখা মেলাভার। এ দুটি এলাকার পুরোটাই এখন ফাঁকা। দখল হয়ে গেছে এ দুটি এলাকার বনের জমি।
সম্প্রতি বনের ভেতরে টানা হয় পল্লী বিদ্যুতের কভারহীন হাইভোল্টেজ সংযোগ। অন্তত ৫ কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে কভার ছাড়া তারে, বিদ্যুতের সংযোগ । এ কারণে তারে জড়িয়ে ঝলসে যাচ্ছে বানরের হাত-পা, মুখসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ।
বন কর্মকর্তাদের দাবি, বানরদের বিষয়ে আগেই চিঠি দেয়া হয়েছিলো বিদ্যুৎ বিভাগকে।
তবে বিদ্যুৎ বিভাগের দাবি, বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন তারা।