যশোর সদর থেকে প্রায় পঁচিশ কিলোমিটার দুরে ঝিকরগাছার একটি গ্রামের নাম গদখালী। যা বিখ্যাত হয়ে উঠেছে ফুল চাষের কারণে।মাঠের জমিসহ রাস্তার দু'পাশে চোখ ও প্রাণ জুড়ানো অসংখ্য ফুলের বাগান ।
ওই গ্রাম ও আশপাশের হাজার হাজার একর জমিতে বছর জুড়ে উৎপাদন হচ্ছে দেশী বিদেশী নানা জাতের ফুল যার বার্ষিক বাজার মূল্য প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা।
এই গ্রামের ফুল সারাদেশ তো বটেই, যাচ্ছে বিদেশেও।
১৯৮২ সালে জনৈক এক চাষী এক বিঘা জমিতে রজনীগন্ধা ফুল চাষ করেন। উৎপাদন ভালো হওয়ায় ধান, পাটের বদলে বাড়তে থাকে ফুল চাষের জমি। এখন এ গ্রামের যেকোনো দিকে তাকালেই চোখে পড়ে একটার পর একটা ফুলের বাগান। বিশেষ করে বিভিন্ন জাতের গোলাপ, গাঁদা, গ্লাডিওলাস, চন্দ্রমল্লিকা আর অর্কিড, পাতাবাহার, রজনীগন্ধার বাগান রয়েছে অসংখ্য।
এর বাইরেও চোখে পরে পলি হাউজ বা ফুল চাষের বিশেষ ঘর। ভারত ও চীন থেকে বিশেষজ্ঞ চাষিদের সহায়তায় তৈরী হয় এ পলি হাউজগুলো। এসব ঘরে মূলত চাষ হয় জারবার ফুলের।
এসব ফুলের বাইরেও লিলিয়ামসহ নানা জাতের ফুল চাষ করেন এ অঞ্চলের কৃষকরা।
বিষেশ দিনগুলো যেমন পহেলা ফাল্গুন, ভালোবাসা দিবস, ২১শে ফেব্রুয়ারী, ২৬শে মার্চ এ বেড়ে যায় ফুলের চাহিদা। সারা বছর যা বিক্রি হয় এ তিন মাসে তার চাইতে দ্বিগুন বিক্রি হয়ে থাকে। ১৫ থেকে ২০ কোটি টাকার ফুল বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা তাদের। এ বছর ফুল চাষীরা মুজিব বর্ষকে উপলক্ষ্যে লক্ষ্যমাত্রার চাইতে বেশী জমিতে ফুল চাষ করেছেন।
খুব ভোরেই এখানে জমে উঠে বাংলাদেশের বৃহত্তম ফুলের বাজার। ঢাকাসহ নানা জায়গার ব্যবসায়ীরা এসে ট্রাক বা পিক আপ ভর্তি করে ফুল নিয়ে যান আর এসব ফুল বিক্রি হয় সারাদেশে বিশেষ করে শহর এলাকাগুলোতে।
ফুল চাষীদের দাবি বিদেশ থেকে প্লাস্টিকের ফুল আমদানি বন্ধসহ কম সুদে ঋণের ব্যবস্থা করা।
ফুল চাষীদের নানা পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
এ বছর এ অঞ্চলের প্রায় সাড়ে সাত হাজার কৃষক ৬৩৬ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের ফুল চাষ করেছে।
ওই গ্রাম ও আশপাশের হাজার হাজার একর জমিতে বছর জুড়ে উৎপাদন হচ্ছে দেশী বিদেশী নানা জাতের ফুল যার বার্ষিক বাজার মূল্য প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা।
এই গ্রামের ফুল সারাদেশ তো বটেই, যাচ্ছে বিদেশেও।
১৯৮২ সালে জনৈক এক চাষী এক বিঘা জমিতে রজনীগন্ধা ফুল চাষ করেন। উৎপাদন ভালো হওয়ায় ধান, পাটের বদলে বাড়তে থাকে ফুল চাষের জমি। এখন এ গ্রামের যেকোনো দিকে তাকালেই চোখে পড়ে একটার পর একটা ফুলের বাগান। বিশেষ করে বিভিন্ন জাতের গোলাপ, গাঁদা, গ্লাডিওলাস, চন্দ্রমল্লিকা আর অর্কিড, পাতাবাহার, রজনীগন্ধার বাগান রয়েছে অসংখ্য।
এর বাইরেও চোখে পরে পলি হাউজ বা ফুল চাষের বিশেষ ঘর। ভারত ও চীন থেকে বিশেষজ্ঞ চাষিদের সহায়তায় তৈরী হয় এ পলি হাউজগুলো। এসব ঘরে মূলত চাষ হয় জারবার ফুলের।
এসব ফুলের বাইরেও লিলিয়ামসহ নানা জাতের ফুল চাষ করেন এ অঞ্চলের কৃষকরা।
বিষেশ দিনগুলো যেমন পহেলা ফাল্গুন, ভালোবাসা দিবস, ২১শে ফেব্রুয়ারী, ২৬শে মার্চ এ বেড়ে যায় ফুলের চাহিদা। সারা বছর যা বিক্রি হয় এ তিন মাসে তার চাইতে দ্বিগুন বিক্রি হয়ে থাকে। ১৫ থেকে ২০ কোটি টাকার ফুল বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা তাদের। এ বছর ফুল চাষীরা মুজিব বর্ষকে উপলক্ষ্যে লক্ষ্যমাত্রার চাইতে বেশী জমিতে ফুল চাষ করেছেন।
খুব ভোরেই এখানে জমে উঠে বাংলাদেশের বৃহত্তম ফুলের বাজার। ঢাকাসহ নানা জায়গার ব্যবসায়ীরা এসে ট্রাক বা পিক আপ ভর্তি করে ফুল নিয়ে যান আর এসব ফুল বিক্রি হয় সারাদেশে বিশেষ করে শহর এলাকাগুলোতে।
ফুল চাষীদের দাবি বিদেশ থেকে প্লাস্টিকের ফুল আমদানি বন্ধসহ কম সুদে ঋণের ব্যবস্থা করা।
ফুল চাষীদের নানা পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
এ বছর এ অঞ্চলের প্রায় সাড়ে সাত হাজার কৃষক ৬৩৬ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের ফুল চাষ করেছে।
0 comments:
Post a Comment