Friday, December 11, 2015

Hair Regrowth by PRP Treatment

0 comments
PRP চুল পড়া রোধ করে নতুন চুল গজায়, বিদ্যমান চুলকে শক্ত ও মোটা করে।

এ পদ্ধতিতে রোগীর শরীর হতে অল্প পরিমান (১০ - ২০মিলি) রক্ত বের করে সেন্ট্রিফিউজ মেশিনের সাহায্যে PRP আলাদা করা হয়। এরপর সিরিঞ্জের মাধ্যমে প্রয়োজন অনুসারে মাথার ত্বকে বা অন্য প্রয়োজনীয় জায়গায় দেয়া হয়।
PRP তে থাকা রক্তকোষ হতে বিভিন্ন Growth factor নিঃসৃত হয়। এর মধ্যে hair growth factor এর দ্বারা মাথার ত্বক উদ্দীপিত হয় যা

PRP ছেলে ও মেয়ে উভয়ের চুল পড়ার চিকিৎসায় প্রযোজ্য । এ পদ্ধতিতে যেহেতু রোগীর শরীরের রক্ত থেকে চিকিৎসা হচ্ছে এজন্য এটা শতভাগ নিরাপদ ও প্বার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত। এটা একটি ব্যথামুক্ত প্রক্রিয়া। এটা করার আগে একটু ব্যথানাশক ব্যবহার করা হয়। এজন্য ব্যথা অনুভূত হয় না।

HL LASER CARE
41, Kamal Ataturk Avenue
Banani, Dhaka-1213.
or
Please Call us:
Ph: 01711615016
Ph: 01977600500

Friday, October 30, 2015

সঠিকভাবে টয়লেটে না বসলে ঘটতে পারে স্বাস্থ্যহানি

0 comments
আধুনিক যুগে এমন অনেক কিছু ব্যবহারে মানুষ অভ্যস্ত হয়ে গেছে যা আগে ছিল না। যেমন হাই-কমোড। আগে মানুষ দুই পায়ে ভর দিয়ে মলত্যাগ করতে বসত। এতে পয়ঃনিষ্কাশন নালি থাকত প্রসারিত। হাই-কমোডে বসার কারণে যা সংকুচিত থাকে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য, অশ্বরোগ, কোলন ক্যান্সারসহ শরীরের অভ্যন্তরে বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হয়। সম্প্রতি ইজরায়েলের জার্নাল অব মেডিক্যাল সায়েন্স এমন গবেষণা তথ্য প্রকাশ করে।

এতে বলা হয় হাই-কমোডে যেবভাবে বসা তাতে পায়ু পথের সঙ্গে সংযুক্ত নালি সংকুচিত হয়। ফলে সব মল সরাসরি বের হয়ে আসতে পারে না। যা জমা থাকে ওই নালিতে। ধীরে ধীরে যা ক্ষরণের কারণ ঘটায়। এতে ক্যান্সারসহ বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হয়।

এছাড়া কমোডে ভর দিয়ে বসার ফলে মূত্রাশয়ের নালিও সংকুচিত থাকে। যা পূর্ণ মূত্র ত্যাগে বাধার সৃষ্টি করে। বিশেষত নারীদের রজঃস্রাবকালীন সমস্যা আরও তীব্র হয়। সরাসরি পায় ভর দিয়ে বা সনাতন পদ্ধতিতে বসলে শ্রোণী অঞ্চলে চাপ বৃদ্ধি পায়। যাতে পস্রাব অথবা ঋতৃকালীন রক্ত সম্পূর্ণ বের হতে পারে না। এতে করে অভ্যন্তরে রক্ত জমা থাকে। যা থেকে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। এর নাম স্টাফিলোককাস। যা পরবর্তীতে বিভিন্ন বিষাক্ত উপাদান তৈরি করে শরীরের অভ্যন্তরে।

ইসরায়েলি চিকিৎসক বার্কভ সিকিরভ ২০ বছরের গবেষণায় দেখেছেন হাই-কমোড ব্যবহারকারীদের অনেকেই বাথরুমেই হার্ট অ্যাটাকের শিকার হন।

জাপানীরা এখনও সনাতন পদ্ধতিতেই মল-মূত্র ত্যাগ করে থাকে। উল্লেখ্য তাদের আয়ুও বিশ্বের অন্য দেশের তুলনায় বেশি। তারা অনেকটা প্রাকৃতিক উপায়ে বসা যায় এমন কমোড ব্যবহার করে থাকেন

How does the toilet bowl destroy your health

সঠিকভাবে টয়লেটে না বসলে ঘটতে পারে স্বাস্থ্যহানি#toilet #Health

Posted by জ্ঞান কোষ on Friday, 30 October 2015

Thursday, October 29, 2015

কব্জি, হাত এবং বাহু স্ট্রেচিং

0 comments
এগুলো শুধু হাতের গঠনই সুন্দর করে না, সারা দেহে রক্ত সঞ্চালনের মাত্রাও বাড়িয়ে দেয়। এতে হাতের কবজি এবং বাহুও দৃঢ় হবে যা অন্যান্য ব্যায়ামগুলো করতে দরকারী। কব্জিতে শক্তি থাকলে অন্যান্য ব্যায়াম করতেো সুবিধা হবে এবং অযথা ব্যথার হাত থেকে রক্ষা পাবেন।

আঙুল বন্ধ:

এটা কোন যন্ত্রপাতি ছাড়াই করতে পারেন। হাত টান করে তালু মুখের বিপরীতে রেখে আঙুলগুলো উপরে তুলে দিন। এবার অন্য হাতের আঙুল এটার উপর দিয়ে ধীরে ধীরে পিছনের দিকে কিছুক্ষণ টানুন। এক হাত হয়ে গেলে আবার অন্য হাতের বেলায়ও এভাবে করুন। এক এক করে প্রতি হাতের জন্য কমপক্ষে তিনবার করে করুন।

কব্জির মোচড়:

এটা করতে ডামবেল বা বারবেল দরকার হবে। বেঞ্চ বা চেয়ারে ঝুঁকে বসুন। দুইহাত উরুর উপর টান করে দিন। এবার হাতে বারবেল (দুইহাতে) বা ডামবেল (একহাতে) নিয়ে কব্জিতে ধীরে ধীরে উপরের নিচে মোড়চ দিন। ১৫ বার করে ৩ সেট দিন।
হাতের তালু উপরের দিকে বা নিচের দিকে- দুভাবেই করতে পারেন।

হাতের মুঠির ব্যায়াম:

প্লাস্টিকের নরম ছোট এক ধরনের বল পাওয়া যায় যাকে স্ট্রেচ বল বলে। এছাড়া আরো অনেক টুলস আছে। বল হাতের মধ্যে নিয়ে ধীরে ধীরে চাপ দিয়ে ১০ সেকেণ্ড ধরে রাখুন। তারপর ধীরে ধীরে মুঠি খুলুন। এভাবে যতবার পারেন, করবেন।
স্ট্রেচ বল না পেলে টেনিস বল নিয়ে বা খালি হাতেও করতে পারেন।

উপরের ব্যায়ামগুলো যখনই সময় পান, যে অবস্থাতেই থাকেন না কেন- তখনই যতক্ষন ইচ্ছে করতে পারেন।

চেয়ার ডিপ/ বেঞ্চ ডিপ

এটাতে মেশিনের দরকার নাই। শুধু একটা চেয়ার বা বেঞ্চ হলেই হয়।
প্রথমে চেয়ার বা বেঞ্চের কিনারে বসবেন। দুই হাতের তালু দিয়ে বেঞ্চের কিনার চেপে ধরবেন। দুই হাতের দূরত্ব কাঁধের দুরত্বের সমান হবে। পা দুটো একটু সামনে টান করে দিন।
এবার হাতের উপর ভর দিয়ে শরীরের উপরি ভাগ নিচু করুন যাতে কনুই ৯০ ডিগ্রী পর্যন্ত বাঁকা হয়। হাতের উপর ভর দিয়ে শরীর আবার টান করে ফেলুন। এসময় কনুই সোজা হয়ে যাবে, তবে বিশ্রাম নিতে কনুই লক করে ফেলবেন না। এভাবে যতগুলো পারেন, করবেন। মোট ৩-৫ সেট দেবেন। সেটের মাঝে ২ মিনিট করে বিশ্রাম নেবেন।
প্রথমে হয়তো ৬-৮টার মতো পারবেন। ধীরে ধীরে ১৫টি করে দেয়ার চেষ্টা করবেন।

পুশ-আপ/ বুকডন

হাতের উপর ভর দিয়ে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাত দুটো মাঝে দুরত্ব ৬ থেকে ২৪ ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে। আপনার যেভাবে সুবিধা হয় এবং এবং বুকের উপর যাতে সবচেয়ে বেশি চাপ পড়ে ততটা দুরত্ব হাত বুকের কাছে রাখুন। পুরো শরীর টান থাকবে।
এবার হাতের উপর ভর দিয়ে নিঃশ্বাস নিতে নিতে ধীরে ধীরে শরীরের উপরি ভাগ উপরে তুলুন। এসময় হাতের কনুই সোজা হয়ে যাবে। শরীরের নিচের ভাগের ভর পায়ের আঙুলের উপর থাকবে।
নিঃশ্বাস ফেলতে ফেলতে ধীরে ধীরে শরীর আবার নিচে মেঝের কাছাকাছি নামিয়ে ফেলুন। দেখবেন শরীর যেন মেঝেতেস্পর্শ না করে। এভাবে একবার ওঠানো এবং একবার নামানোতে একটু বুকডন গননা হবে। যতগুলো পারুন, দিন।
এভাবে ৩-৫ সেট দেয়ার চেষ্টা করুন। প্রতি সেটের মাঝে ২ মিনিট বিশ্রাম নেবেন।

ইনভার্টেড পুশ-আপ

যাদের শরীরের উপরিভাগ ততটা শক্তিশালী নয় এবং বুকডন দিয়ে খুব কষ্ট হয়, তারা এটা দিয়ে শুরু করতে পারেন। এটা যখন সময় পাবেন তখনই করতে পারেন।
দেয়াল থেকে ২/৩ ফুট দূরে সরে দাঁড়ান। দেয়ালে দুইহাত ঠেকিয়ে ঝুঁকে পড়ুন। হাত কাঁধের সমান্তরাল থাকবে। ঝুঁকে পড়ার সময় পায়ের গোড়ালি একটু উপরে উঠে গেলেও সমস্যা নাই।
বাকিটা বুকডনের মত করে করতে থাকুন।

বেঞ্চ প্রেস


এটাতে ডামবেল বা বারবেল লাগবে।
বেঞ্চের উপর টান হয়ে শুয়ে পড়ুন। পা মেঝেতে বা বেঞ্চের উপর রাখতে পারেন। হাতে ডামবেল নিয়ে বুকের উপর তুলে ধরুন।
নিঃশ্বাস নিতে নিতে ধীরে ধীরে ডামবেল বুকের কাছাকাছি নামিয়ে আনুন। আবার নিঃশ্বাস ফেলতে ফেলতে ওজন উপরে তুলে ধরুন। কনুই পুরো টান করবেন না, হালকা বাঁকিয়ে রাখবেন। নিতম্ব যেন শুণ্যে উঠে না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখবেন, তবে পিঠের মাঝে হালকা বাঁকা হলে সমস্যা নাই।
এভাবে ৮-১০টি করে ৩-৫ সেট দিন। প্রতি সেটের মাঝে ২ মিনিট বিশ্রাম নিন।
খেয়াল রাখবেন, ওজন যেন আপনার শরীরের উপর না পড়ে যায়। ওজন বেশি নিলে মাথার কাছে একজনকে দাঁড়িয়ে সাহায্য করতে বলতে পারেন।
শুরুতে হালকা ওজন দিয়ে করবেন।

ডামবেল ব্যায়াম

0 comments
ডামবেল নিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যের ব্যায়াম
জিমে যাওয়ার সময় নেই বলে হতাশায় ভোগারও কোনো যুক্তি নেই। দুটি ডামবেল নিয়ে বাড়িতেই করতে পারেন উপকারী অনেক ব্যায়াম। এ নিয়ে কিছু ব্যায়ামের কথা আমরা আগেও জানিয়েছি। আজ ডামবেল নিয়ে আরো কিছু ব্যায়ামের সঙ্গে পরিচিত হওয়া যাক। ব্যায়ামগুলো একেবারেই সহজ। এ জন্য ট্রেনিং সেন্টারে বা জিমে যেতে হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ঘরেই করতে পারেন সহজ এই ব্যায়ামগুলো। শুরুতে প্রয়োজন নেই ভারী ডামবেলেরও। হালকা দুটি ডামবেল দিয়েই শুরু করা যেতে পারে সহজ এ ব্যায়ামগুলো। ব্যায়ামের শুরুতে ডামবেলের ওজন ৬ থেকে ৮ কেজি হওয়া উচিত। কিছুদিন পর ওজন বাড়িয়ে ৮ থেকে ১২ কেজি করতে হবে। পরে অ্যাডভান্স অবস্থায় ১২ থেকে ১৬ কেজি নিয়ে অনুশীলন করতে হবে। শুরুতে ১৫ মিনিট করে করবেন। এরপর ধীরে ধীরে ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখবেন ব্যায়ামগুলো। অবশ্যই একটানা না করে বিরতি নেবেন কয়েক মিনিট পর পর।

আয়রন ক্রস
* লাঠিতে দুই হাতে দুটি ডামবেল নিয়ে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে ধীরে ধীরে হাত সোজা অবস্থায় মাথার ওপর তুলতে হবে।
* ধীরে ধীরে হাতে ধরা ডামবেল নিচে নামাতে হবে। হাত কাঁধ বরাবর আসার পর থামতে হবে, আবার ওপরে তুলতে হবে। এভাবে কয়েকবার অনুশীলন করুন।

ওয়ান লেগ রোমানিয়ান ডিডলিফট
* দুই হাতে দুটি ডামবেল নিয়ে এক পায়ে ভর দিয়ে এমনভাবে দাঁড়াতে হবে, ডামবেল দুটি যেন শরীরের দুই পাশে থাকে।
* এবার কোমর বাঁকিয়ে সামনের দিকে ঝুঁকতে হবে, যেন ডামবেল দুটি দুই হাতে ঝুলতে থাকে।

Monday, August 3, 2015

ফেসবুকে অ্যাপ ব্যবহারে সতর্ক হন

0 comments
অ্যাপ ছাড়া স্মার্ট দুনিয়া অচল। ফেসবুকে অ্যাপ অনেক কাজেই লাগে। যেমন কোন গেম খেলতে বা কোন ওয়েব সাইটে লগইন করতে। কিন্তু এটি ব্যবহারে সতর্ক হওয়া উচিত। সিকিউরিটি কমে যাচ্ছে এমন সাইটে অ্যাপ দিয়ে লগইন বা গেম না খেলাই উচিত।

কারণ অ্যাপের মাধ্যমে__ আপনি গেম বা অন্য ওয়েব ওয়েব সাইটে যখন লগইন করেন, তখন তারা হাতিয়ে নেয় আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। যেমন ছবি দুটো দেখুন। ফেসবুকে একটি গেম খেলার আগে সাধারণত এ রকম আসে। অনেকে বেখেয়ালে OK OK প্রেস করেন। পড়েন না। বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে দ্বিতীয় ছবিটি দেখুন। সে আপনার ফ্রেন্ডলিষ্ট, ইমেইল অ্যাড্রেস নিচ্ছে। তবে অন্য আরো অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার পুরো নাম, জেন্ডার, জন্ম তারিখ, মোবাইল নম্বরও নেয়।

অনেকে বলেন, ইদানিং তার আইডি হ্যাক হয়েছে, কে বা কারা স্পাম বা ভাইরাস ছড়াচ্ছে। শুধু এই দুই কথাতেই বোঝা যায় সে বোকা। নিজেকে চালাক বা পপুলার করার জন্য ভাইরাস বা আইডি হ্যাকের কথা বলছে।

আগে তার মত একজন এ ধরণেনর লিঙকে ক্লিক করে তার ফ্রেন্ডদের ট্যাগ করছে। পরে ট্যাগ পাওয়া আপনি বা অন্য কেউ আবার সেই লিঙকে ক্লিক করছেন। আবার সেটি আপনার বন্ধুদের ট্যাগ করছে। এভাবে আবার আপনার বন্ধু কেউ লিংকে ক্লিক করছে। স্পামটি এভাবেই ছড়িয়ে পড়ছে। অনেকে বলেন এটি ভাইরাস। কিন্তু না। পিসিতে Anti-Malware বা Anti-Virus দিয়ে স্ক্যান করিয়েও সমাধান পান না।

সমাধান পেতে হলে আপনাকে ফেসবুকের মাধ্যমেই পেতে হবে। এই ধরণের শেয়ার আসলে কোনভাবেই ওই পোষ্টের ওপর ক্লিক করা যাবে না। প্রথমেই ওই পোষ্টের ডানপাশে উপরে "আন্ডার অ্যারো"তে ক্লিক করুন।
Click to enlarge

সেখানে কতগুলো অপশন আছে…….
বেশী কষ্ট করতে না চাইলে শুধু Hide Post দিন।
আর ওই ফ্রেন্ড যদি বার বার এ ধরণের পোষ্ট শেয়ার দিতেই থাকে ২য়টা আনফলো (ফ্রেন্ড নাম) করে দিন।
চাইলে যে লিঙক থেকে আসছে সেটাও করতে পারেন আনফলো। ৩য় টা। এটাই করা ভালো।
আরো ভালো হয় Report Post এ গিয়ে সেটি ফেসবুককে জানানো।

Friday, July 24, 2015

কুয়েত টাওয়ার

1 comments
পৃথিবীর অন্যতম সৌন্দর্য ও আধুনিক স্থাপত্য কারুকাজ এই কুয়েত টাওয়ার, অসাধারণ মনোরম এক সৌন্দর্যের প্রতীক এই কুয়েত টাওযার। এটি পারস্য উপসাগরের একেবারে তীর ঘেঁষে কুয়েত সিটি অঞ্চলের শার্ক নামক স্থানে অবস্থিত, এই কুয়েত টাওয়ারটি তিনটি আলাদা টাওয়ারের সন্নিবেশ ও সম্ন্বয় গঠিত।


১) ১ম ও মুল টাওয়ারটির উচ্চতা ১৮৭ মিটার, এই মুল টাওয়াটির উপর দুইটি বল আকৃতি গোলক স্থাপন করা হযেছে। এটি সর্বোচ্চ লম্বা আর উচু।

২) ২য় টাওয়াটি প্রথম টাওয়ারটির টিক পার্শ্বে অবস্থিত, এটির উচ্চতা ১৪৭ মিটার, এই ২য় টাওয়ারটি উপরেও বল আকৃতি একটি গোলক স্থাপন করা হয়েছে।

৩) ৩য় টাওয়াটি, ১ম ও ২য় টাওয়ারের পার্শ্বে অবস্থিত, এটি সরু ও লম্বা, এটি নিচের দিকে মোটা ও উপরের দিকে সুচের মত সুচালো ও চিকন।

এই কুয়েত টাওয়ারটির নিমার্ণ কাজ ১৯৭১ সালে শুরু হয়, এবং ১৯৭৬ সালে নির্মাণ কাজ শেষ হয়, ১৯৭৭ সালের ২৬ শে ফেব্র“য়ারী কুয়েত স্বাধীনতা দিবসের দিন এই কুয়েত টাওয়ারটি আনুষ্টানিক ভাবে উদ্ধোধন করা হয়, এটি নির্মাণে সেই সময় মোট ব্যায় হয় ৪৭০০০০০ কুয়েতি দিনার বা ১৬৪৫০০০০ ইউ,এস ডলার, যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় হিসাব করলে দাড়ায় প্রায একশত পচিশ কোটি টাকা।

প্রথম ও মুল টাওয়াটি উপরে যে দুটি বল আকৃতির গোলক রযেছে, তার মধ্যে বড় গোলকটির ভিতরে পর্যটকের প্রবেশের জন্য লিপ্ট ব্যাবস্থা আছে, ঐ গোলকের ভিতরে একটি রেষ্টুরেন্ট ও অভ্যর্থনা হল রয়েছে, ঐ গোরকের ভিতরে এক সাথে ৯০ জন মানুষ এক সাথে অবস্থান করতে পারেন, ঐ গোলকটির মানুষের অবস্থানটি একটি ঢালার ন্যায় সারাক্ষণ ঘুর্ন অবস্থায় থাকে, প্রতি ৩০ টিনিটে ঐ গোলক ঢালাটি একবার ঘুর্ণপাক খায়।

২য় মিনার বা টওয়াটি প্রথম টাওয়ারের বিদ্যুত ও লাইটিং কন্ট্রোল হিসাবে ব্যাবহার করা হয়, ২য় টাওয়াটি হতে প্রথম টাওয়ারের দিকে আলোক রশ্মি বিচ্ছুরণ করা হয়, এক এক সময় এক এক রংয়ের টাইটিং রশ্মি বিচ্ছুর করা হয় প্রথম টাওয়ারের গায়ের দিকে, তায় রাতের বেলায় এক এক সময় এক এক ভিন্ন রং ধারণ করে এই কুয়েত টাওয়াটি।

৩য় টাওয়াটি বিদ্যুত কন্ট্রোল টাওয়ার হিসাবে ব্যাবহার করা হয়, ইউপিএস, জেনারেটর, পানির পাম্প,সহ যাবতীয় ইকুইপমেন্ট যন্ত্রপাতি ইথ্যাদি ষ্টোরেজ হিসাবে ব্যাবহার করা হয়, ২য় ও ৩য় টাওয়ারের ভিতরে মানুষের প্রবেশ সুবিধা নেই।

এই কুয়েত টাওয়াটি ১৯৯১ সালে ইরাক আক্রমণের শিকার হয়, ১৯৯১ সালের যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্থ টাওয়াটি গত ২০১২ সালে পুর্ণ নির্মাণ ও মেরামতের কাজ সম্পর্ণ হয়,এই কুয়েত টাওয়াটি নাকশা ডিজাইন করেন সুইডিশ আর্কিটেকচার, তার নাম - (মালিনী বেজরণ) এই টাওয়াটির নির্মাণ কাজ , নির্মাণ কৌশল ও যাবতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং কাজের দায়িত্বে ছিলেন একটি সুইডিশ নির্মান কোম্মানি। এই টাওয়ারের ডিজাইন নকশা পচন্দ করেন কুয়েতের তৎকালীন কুয়েত কিং-৩ (জাবের আল আহম্মদ আল জাবের আল সাবাহ)








Saturday, July 11, 2015

টেলিভিশন সাংবাদিকতা

0 comments
শব্দটির উৎপত্তি গ্রীক শব্দ ‘Tele’ অর্থাৎ দূর এবং ‘Videre’ অর্থাৎ দর্শন থেকে। শব্দ ও দৃশ্যের মাধ্যম (Audio-Visual Medium) এটি।যার আবিস্কারক যুক্তরাজ্যের জন লগি বেয়ার্ড (Jhon Logie Baird). গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের বিশেষজ্ঞদের মতে, টেলিভিশন একটি ইডিয়ট/শয়তানের বাক্স। যদিও বর্তমানে টেলিভিশনই হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয়, শক্তিশালী এবং ব্যক্তি মর্যাদার মাধ্যম। যাকে বলা হয় (Broadcast) সম্প্রচার Broadcast/Electronic Journalism.
People who think writing TV news is easy have probably never done it well. What’s easy (unfortunately) is finding examples of BAD news writing–”simplistic, truism and shallow,” says Jessica Grillanda, who teaches at Cambrian College in Ontario, Canada. Getting it right takes a lot of skill, she says, because you have to synchronize the elements of sound and video into a solid story “that appeals to both the eyes and ears.”
WHAT IS NEWS? News is something New Interesting.
সংবাদ/নিউজ কি?
সংবাদ: সংবাদ হচ্ছে কোন ঘটনা বা বিষয়ে পক্ষপাতহীন, সঠিক, বস্তুনিষ্ঠ ও সময়োচিত বিবরণ যা পাঠক/দর্শককে আকৃষ্ট করে। যে সংবাদ গণমাধ্যম ‘প্রিন্ট/ইলকেট্রনিক মিডিয়ায়’ প্রকাশ কিংবা সম্প্রচার করে আর্থিকভাবে লাভবান হয় গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান।
সংবাধ মাধ্যম বর্তমানে তিন ধরনের:
১. টিভি নিউজ/টেলিভিশন সংবাদ
২. নিউজ পেপার/প্রিন্ট মিডিয়া:
৩. অনলাইন নিউজ/ব্লগিং সাইট/অনলাইন মিডিয়া
• টিভি নিউজ/টেলিভিশন সংবাদ: যা সব শ্রেনীর মানুষের কাছে সহজ শব্দের ব্যবহার ও কথ্য ভাষায় শুদ্ধ উচ্চারণে উপস্থাপন করা হয়।
• নিউজ পেপার/প্রিন্ট মিডিয়া: শুধুমাত্র যে সব পাঠকদের অক্ষরজ্ঞান আছে। যারা মনের ভাব প্রকাশ পূর্বক পড়তে পারেন। যা নিরক্ষরদের জন্য নয়।
• অনলাইন নিউজ/ব্লগিং সাইট/অনলাইন মিডিয়া: পাঠকদের শুধুমাত্র অক্ষরজ্ঞান থাকলে হবে না। আইটি ও কম্পিউটারে দক্ষতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য।
Script কি? (টিভি নিউজ রিপোর্টিং-এর ক্ষেত্রে)?: যে কোন অনুষ্ঠান কিংবা ঘটনাকে সন্দুরভাবে সাজিয়ে তোলা এবং গণমাধ্যমে প্রকাশের জন্য পরিপূর্ণরুপে সাজানো লেখাই হচ্ছে (Script) নিউজ স্টোরি।
(Script) নিউজ লেখার ধরন:
• IV-(In vision: Presenter)দিয়ে থাকেন।উপস্থাপকের ভয়েস থাকবে এবং তাকে স্ক্রীনে দেখা যাবে।
• IV/OOV/Sync(Sot): In vision/Out of Vision/Interview (Comment): কোন অনুষ্ঠানের চিত্র/ছবি/ফুটেজ ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির বক্তব্য।
• IV/GFX:গ্রাফিক্সের মাধ্যমে/স্থির চিত্র দেখানো, যেমন বাজারের দর/পরীক্ষার ফল প্রকাশ/কোন অনুষ্ঠান/ব্যক্তির ভিডিও ফুটেজের সংকটে স্থির চিত্র দেখানো।
• IV/Phono:স্টুডিও থেকে উপস্থাপক/প্রেজেন্টার ও রিপোর্টারের সরাসরি কথোপকথন, টিভি স্ক্রীনের একপাশে রিপোর্টারের নাম ও গ্রাফিক্সকার্ড/ফটো ফ্রেম/ছবি থাকবে।
• IV/Live:উপস্থাপক/প্রেজেন্টার ও রিপোর্টারের মধ্যে সরাসরি কথোপকথন’সহ টিভি স্ক্রীনে ভিডিও ফুটেজ ও রিপোর্টারের অবস্থান পরিস্কার/স্বচ্ছভাবে তুলে ধরা।
• Live Telecast/Broadcast:দু’ধরণের মাধ্যমে হয়ে থাকে: ১. SNG-Satellite News Gathering:নিউজ স্পট থেকে উপগ্রহে নিক্ষেপ করে তারপর নিউজ স্টুডিওতে নামানো।২.Fiber Optical Cable:ডিস লাইনের মত/তারের মাধ্যমে।
ভালো স্টোরি কিংবা রিপোর্ট তৈরীতে যা প্রয়োজন:
রিপোর্টের সূচনায় (Link/Intro/Top line)থাকবে ষড় ‘ক’ ব্যবহার হবে (5 W & 1 H). যেমন:-
WHO- কে
WHAT- কি
WHEN- কখন
WHERE- কোথায়
WHY- কেন
And
HOW- কিভাবে
• একটা বিষয়ে খেয়াল রাখত হবে। সাধারণ মাণুষের কাছে গ্রহণযোগ্য এবং বস্তুনষ্ঠি সংবাদ পরিবেশন/উপস্থাপনে ‘Research’ এর বিকল্প নেই।
• রিপোর্ট লেখার ক্ষেত্র্রে ষড় ‘ক’ (5 W & 1 H) ব্যবহার থাকতে হবে।
• রিপোর্টে সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ তথ্য/বক্তব্য তুলে ধরার পাশাপাশি অনুমান কিংবা কল্পনার আশ্রয় নেয়া যাবে না।
• তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে হবে। একাধিক সূত্রের সাথে কথা বলে নিশ্চত হতে হবে।উদ্দেশ্যমূলক কথা না বলা।
• সব পক্ষের মতামত তুলে ধরতে হবে। রিপোর্টারকে পক্ষপাতমুক্ত এবং আবেগের উর্ধ্বে থাকতে হবে।
• শুদ্ধ উচ্চারণ তথা শব্দ ও ভাষার সঠিক ব্যবহার করতে হবে।
• জাতির কাছে পুরো ঘটনা সুন্দর ও সাবলিল করে তুলে ধরতে রিপোর্টারের একটি লক্ষ্য থাকতে হবে।
• চাঞ্চল্য বা আতংক সৃষ্টি করা যাবে না।প্রশ্ন কর্তাকে এক প্রশ্ন দু’বার না করা।
(টিভি নিউজ রিপোর্টিং)
• IV/ Link/Intro/Top line: যে কোন অনুষ্ঠান/ঘটনার প্রথম লাইনকে বলা IV হয়। নাটিকীয় ভাবে কোন ঘটনাকে একথায় প্রকাশ করাটাই হলো Top line. যেমন: নৈরাজ্য সৃষ্টির অভিযোগে বাদ জুম’আ বায়তুল মোকাররম থেকে হেফাজতে ইসলামের দশ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।
• Voice Over:উপস্থাপক/প্রেজেন্টার IV/ Link/পড়ার পর পুরো স্টোরিতে রিপোর্টারের ভয়েস/কন্ঠ/পাঠ।
• Vox-Poop:(ভয়েস অব দ্য পিপল)অনুষ্ঠান/ঘটনা থেকে প্রত্যক্ষদর্শী/সাধারন জনগণের মন্তব্য/বক্তব্য তুলে ধরা।
• Ambient/Sound/Sot/Sound Byte:অনুষ্ঠান/ঘটনার শব্দ/তর্ক-বিতর্ক/গোলাগুলি’র ভিডিও ফুটেজ দেখানো।
• Sync/Interview:গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির বক্তব্য।
• Story/PKG:আর ধারাবাহিক ভাবে ঘটনার পূর্ণ বিবরণ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত (পরিপূর্ণ নিউজ/প্যাকজে/স্টোরি)। ভয়েস ওভারের সাথে মিল রেখে ফুটেজের ব্যবহার করতে হবে।
• PTC/Payoff:(PTC-Piece to the Camera) রিপোর্টার ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে কথা বলবে। যদি রিপোর্টার ক্যামেরার সামনে কথা বলার সুযোগ না পায় কিংবা প্রয়োজন না হয়; সে ক্ষেত্রে Payoffদেয়া তথা TV Screen রিপোর্টারের নাম’সহ ঘটনার স্থানের নাম বলা।
• PTCতিন ধরনের: Starting PTC নিউজের শুরুতে, Mid PTCমাঝখানে এবং End PTCশেষে।(নোট: মানসম্পন্ন একটি নিউজের ডিউরেশন দেড়-দু মিনিটের উপরে নয়)।
TV News Story তিন ধরনের:
• Specific:মূলত ঘটনার বিবরণ সুনির্দিষ্ট আকারে তুলে ধরা।নিউজের ক্ষেত্রে উল্টো পিরামিডের মত বড় থেকে ছোট আকারে।
• Generic: পরোক্ষভাবে নাটকিয়তা এনে ঘটনার Top line তুলে ধরা।
• Chronological : পুরো ঘটনা গল্প আকারে বর্ণনা করা।
যেমন, ধারাবাহিকতায় বজায় রেখে পরিপূর্ণ নিউজ তৈরীর পদ্ধতি:
IV/Top line + Voice-Over + Box-Poop + Sound Byte/Ambient + Sync + PTC/Pay Off.
সব কিছুই নির্ভর করবে নিউজে গুরুত্ব বুঝে। মনে রাখতে হবে ( News Man Think A Line)
DESK Bureau Report:
• Local: একটা বিভাগ/সারা দেশ থেকে প্রতিনিধিদের পাঠানো সবগুলো রিপোর্টের তথ্য এবং ছবি নিয়ে একটি কোম্পাইল স্টোরি তৈরী করা। বিশেষ ক্ষেত্রে নিউজের গুরুত্ব বুঝে একটি জেলার পাঠানো তথ্য এবং ছবিতে একটি ভালো স্টোরি হতে পারে। যা নির্ভর করবে বার্তাকক্ষের ‘ন্যাশনাল ডেস্ক ইনচার্জে’র পরামর্শে।
• International:সারা বিশ্বের খবরা-খবর বিভিন্ন মাধ্যম/নিউজ এজেন্সি হতে সংগ্রহকৃত তথ্য এবং ছবির উপর নির্ভর করে আন্তর্জাতিক নিউজ তৈরী করতে হয়।

International News Network/Media List:
• BSS: Bangladesh Songbad Songstha
• Reuters: American-Indian News Agency
• APTN: Associated Press Television Network
• Chinua: China News Agency
• AFP: Associated France Press
• PTI: Press Trust of India
তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার তথা প্রসার এখন বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। একসময়ে মানুষের তথ্য নির্ভরতা একমাত্র বাহন ছিলো প্রিন্ট মিডিয়া। কালের বিবর্তনে প্রিন্ট মিডিয়ার গ্রহণযোগ্যতা না কমলেও; বেড়েছে অনলাইন’সহ টেলিভিশনের ব্যবহার। ইন্টারনেট ‘থ্রীজি’র প্রসারে সারা বিশ্বের খবরের কাগজ, টেলিভিশন সংবাদ, মোবাইল কিংবা নানা মাধ্যম থেকে তথ্যের আদান-প্রদান বেড়েছে অনেক বেশী। টেলিভিশন সংবাদ মানে হচ্ছে ‘ইনফোটইনমেন্ট’ তথ্য বিনোদনের মাধ্যম ও বলা চলে। একমাত্র বাংলাদেশ টেলিভিশন তথা বিটিভি পর; এ দেশের প্রথম বেসরকারিটিভি চ্যানেল একুশে টেলিভিশন। বর্তমানে প্রায় ২৫টির ও বেশী বেসরকারি টিভি চ্যানেল হওয়া এ মাধ্যমে কর্মের পরিধিও বেড়েছে। ফলে যে সমস্ত সাংবাদিক খবর বা সংবাদনিয়ে কাজ করেন, এ কথা নিশ্চিতভাবেই বলাযায় যে; বই পড়ে সাংবাদিকতা শেখা কিংবা সাংবাদিক হওয়া খুব কঠিন। আর তা যদি হয় টেলিভিশন সাংবাদিকতা, তাহলে প্রায় অসম্ভব। কেননা টেলিভিশন সাংবাদিকতাঅনেকখানিই প্রযুক্তিনির্ভর। ফলে প্রযুক্তিনির্ভর একটি গণমাধ্যমে কাজ করতেহলে পেশাগত প্রশিক্ষণ জরুরি।
যেমন একটি ঘটনাকে মাঠ পর্যায়ের একজন রিপোর্টার বিশ্লেষন করে সহজ উপায়ে সাজিয়ে পাঠানোর পর (পত্রিকার ক্ষেত্রে) যিনি সম্পাদনায় থাকেন/বার্তা সম্পাদক তাঁর হাত ঘুরে ফাইনাল প্রকাশ পায় সংবাদটি। এক্ষত্রে টেলিভিশন সাংবাদিকতা একটু ভিন্ন আঙ্গিকে সম্প্রচার হয়। যেমন: টেলিভিশনসাংবাদিকতার রীতিনীতি, সংবাদ নির্বাচন ও সম্পাদনা পদ্ধতি, বার্তাকক্ষের কর্মকাণ্ড, প্রতিবেদন তৈরির নিয়মাবলি, সংবাদে ছবির ব্যবহার (ভিডিও ফুটেজ/স্থির চিত্র), বিভিন্নমুহূর্তে সাক্ষাৎকার গ্রহণের নিয়মাবলি হচ্ছে টিভি সাংবাদিকতার প্রধান দিক। আর এগুলো নির্ভর করে প্রযুক্তির উপর।
চিন্তার গভীরতা ও বাস্তব অভিজ্ঞতা একজন রিপোর্টারের প্রধান নিয়ামক শক্তি। সে প্রিন্ট মিডিয়া কিংবা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ারই হোক। ঘটনারপেছনের ঘটনা বের করতে রিপোর্টারকে আগে নিজের চিন্তা চেতনায় ঘটনারগভীরে যেতে হয়। তাহলেই তো নানা প্রশ্নের সাথে মূল প্রশ্নটা মাথায় সংরক্ষিতহয়। তারপর তো শুরু হবে তার উত্তর খোঁজার পালা।কেউবাতাঁর টিভি কর্তৃপক্ষের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির সাথে দৃষ্টি মিলিয়ে প্রশ্নকরতে বাধ্য হন। যদিও বর্তমান প্রজন্মের তরুণ-তরুণী রিপোর্টারদের বেশিরভাগই পেশাগত ও সামাজিকদায়বোধের তুলনায় চাকুরীজীবী হিসেবে প্রকট আত্ম মানসিকতায় নিজেদের গড়েতুলেছেন।কারণআগামীর সুন্দর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে মিডিয়াই রাখবে প্রধান ভূমিকা।

শিবলী চৌধুরী কায়েস::স্টাফ রিপোর্টার::দিগন্ত টেলিভিশন

Monday, May 11, 2015

ঘরে তৈরি ক্রিমে ঝরবে অতিরিক্তি মেদ

0 comments
বাজারে মেদ কমানোর জন্য নানান রকমের ক্রিম কিনতে পাওয়া যায়। যদিও চিকিৎসকেরা বলেন এগুলো ব্যবহার করা খুবই ক্ষতিকর। তাহলে উপায়? উপায় আছে৷ আপনি চাইলে মাত্র ৩টি উপাদান দিয়ে নিজের ঘরেই বানিয়ে নিতে পারেন একটি জাদুকরী ক্রিম আর পেতে পারেন নিজের পছন্দের ফিগার! মাত্র ৭ দিন ব্যবহারেই ফলাফল পেতে শুরু করবেন এবং প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি বলে এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।
আপনার জন্য সেই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন  ক্রিম তৈরীর টিপস রইল৷
 যা যা লাগবে
১০০ এম এল বেবি ক্রিম (সদ্য জন্মানো শিশুদের ব্যবহারের জন্য যে ক্রিম। ভালো নামকরা ব্রান্ডের নেবেন।)
২০ ফোঁটা অরেঞ্জ বা লেমন এসেনশিয়াল অয়েল
২-৫ ফোঁটা দারুচিনির এসেনশিয়াল অয়েল

প্রণালি

একটি কাঁচের কৌটায় ক্রিম নিন। এর সাথে বাকি দুটি এসেনশিয়াল অয়েল যোগ করুন। মিশিয়ে নিন।
এরপর ৭ থেকে ১২ ঘণ্টা ক্রিমটি এভাবেই রেখে দিন। নির্দিষ্ট সময় পর আরও একবার ভালো করে মেশান। ব্যাস, তৈরি আপনার ক্রিম।
এই ক্রিম এক মাস পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবেন। এরপর নতুন করে তৈরি করতে হবে। তবে এক মাসের আগে শেষ করে ফেলাই ভালো।
সূর্যের আলো থেকে দূরে মুখ বন্ধ কাঁচের জারে সংরক্ষণ করুন।

ব্যবহার প্রণালি

ক্রিমটি নিয়ম করে প্রতিদিন স্নানের পর ব্যবহার করুন।
যেসব স্থানে মেদ কমাতে চান, সেসব অঞ্চলে ক্রিমটি ভালো করে ম্যাসাজ করুন। দেহে ময়েশ্চারাইজারের কাজও করবে এই ক্রিম।
ক্রিম ব্যবহারের পর সেইদিন আর স্নান করবেন না। এতে উপকারিতা কমে যাবে।
মনে রাখবেন, এই ক্রিমটি যেসব স্থানের মেদ কমানোর জন্য কার্যকর, যেসব স্থানে ত্বকের নিচে জমা মেদ কমানো খুবই কষ্টকর। যেমন থাই, হিপ, বাহু, পেট ইত্যাদি এলাকায়। মেদ কমিয়ে এই ক্রিমটি ত্বককেও সুন্দর করে তোলে। তবে বুকে বা স্তনে এই ক্রিম ব্যবহার করবেন না। বা শরীরের কোন অভ্যন্তরীণ অঙ্গে ব্যবহার করবেন না।


Wednesday, April 15, 2015

কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করবেন

0 comments
অনলাইনে আয়ের হাজার হাজার পদ্ধতির মধ্যে ইউটিউব থেকে আয় একটি জনপ্রিয় উপায়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব থেকেও আপনি আয় করতে পারবেন কইয়েকটি বিশেষ উপায়ে। ভিডিও তৈরি করে অনেকেই ইউটিউব থেকে আয় করছেন। তবে আপনি কেন পারবেন না। এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের দেখাতে চেষ্টা করব কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়।

নিচে কয়েকটা পদ্ধতি আলোচনা করা হলো- আপনি ভিডিও তৈরীর জন্য দুইটি পথ অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমটা হলো- ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করুন। আর আপনার যদি কোনও ভিডিও ক্যামেরা না থাকে তাহলে আপনি এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। একটা বিষয়কে মাথায় রাখবেন, তা হলো- আপনাকে অবশ্যই মজাদার/ শিক্ষনীয় ভালো মানের ভিডিও তৈরি করতে হবে। যদি আপনি আপনার চ্যানেলটিকে টিউটোরিয়ালের নির্ভর করতে চান তবে আপনি এখানে ভিডিও টিউটোরিয়ালই আপলোড করেন অন্য কিছু নয়। কিংবা যদি ভিডিও গান বা নাটক এর চ্যানেল বানাতে চান তবে তাও বেশ জনপ্রিয় হতে পারে। একটা কথা মাথায় রাখতে হবে আপনি যখন আপনার ভিডিও গুলি আপলোড দেবেন, তখন অবশ্যই আপনার কী-ওয়ার্ডগুলো দিয়ে দেবেন এবং সাথে সাথে আপনার ভিডিও এর ডেসক্রিপশনটাও দিয়ে দেবেন। এবার আপনার আপলোডকৃত ভিডিও বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে শেয়ার করুন। কারণ শুধু আপলোড করে দিলেই হবে না জনপ্রিয় হতে হলে আপনার ভিডিওগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যেমন: ফেসবুক, টুইটার, গুগোল+ ইত্যাদি সমূহে শেয়ার করুন।
আপনার ভিডিওয়ের জন্য ব্যাকলিংক তৈরী করুন। একটা কথা ভাল করে মনে রাখবেন, YouTube ভিডিও পাবলিশিংও এক ধরনের ব্লগিং। তাই, আপনাকে ইউটউব, গুগোল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে ভাল অবস্থানে আসার জন্য অবশ্যই কিছু ব্যাকলিংক তৈরী করতে হবে। শুধু আপনার টপিক রিলেটেড সাইটে লিংক তৈরি করুন। আপনার প্রতিযোগীদের বা আপনার মত কাজ করছেন এরকম লোকদের অনুসরণ করুন। আপনি যদি সফল হতে চান, তাহলে আপনার প্রতিযোগীদেরকে অনুসরণ করুন। দেখুন তারা কিভাবে সফল হচ্ছেন। তাদের সফলতার ইতিহাসটা পড়ুন।

কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করবেন : আপনি যদি উন্নতমানের জনপ্রিয় ভিডিও তৈরি করতে পারেন, বা আপনার চ্যানেল জনপ্রিয় হয় তাহলে আপনি ইউটিউবের এ্যাডসেন্স পার্টনারশিপ থেকেই একটা অফার পেতে পারেন। ওরা আপনাকে পার্টনার করলে প্রতি মাসে একটা ভাল এমাউন্টের টাকা দেবে। এই লিংকে ক্লিক করে YouTube Partnership (এখানে ক্লিক করুন https://www.youtube.com/yt/creators/creator-benefits.html) পার্টনারশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন। যদি তারা আপনাকে রিজেক্ট করে তাহলে ‍পুনরায় এপ্লাই করার জন্য আপনাকে আরো ২ মাস অপেক্ষা করতে হবে। আর যদি আপনার চ্যানেলকে তারা একসেপ্ট করে তাহলে তো গেল। কারণ, তারা আপনাকে প্রতি মাসে $200 দেবে।

এছাড়াও বিভিন্ন পণ্যের ভিডিও রিভিউ দিয়ে বা বিভিন্ন এ্যাডভারটাইজিং ভিডিওয়ের মাঝে দিয়ে আয় করা যায়। এছাড়া ভিডিওয়ের ডিসক্রিপশনে বিভিন্ন পণ্যের এফিলিয়েট লিংক দিয়ে দি্তে পারেন। কোনও পণ্য বিক্রয় হলেই আপনি টাকা পাবেন। তাছাড়া আপনি যদি সুন্দর একটা নামের বা ভালো কী-ওয়ার্ডের চ্যানেলের মালিক হন তবে সেটা পরে বিক্রি করে দিতে পারেন। অনেকেই আছে যারা টার্গেটেড কিওয়ার্ডের বা সুন্দর নামের চ্যানেল ক্রয় করে থাকেন। যদিও ইউটিউব অফিসিয়ালি এটা সাপোর্ট করে না কিন্তু তার পরেও হয়। তবে এটা সময় সাপেক্ষ। মোট কথা আপনি যদি কোয়ালিটি সম্পন্ন জনপ্রিয় ভিডিও তৈরী করতে পারেন, তাহলে আপনিও ইউটিউব থেকে আয় করতে পারেন বেশ কয়েক হাজার হাজার টাকা।