Monday, December 27, 2010

ভেষজ চিকিত্সা

0 comments
হাঁপানির জন্য কাঁচা হলুদ শুকিয়ে গুঁড়ো করে আখের গুড় ও সামান্য সরিষার তেল মিশিয়ে চেটে খাবেন।

দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে হাতিশুডো গাছের পাতার রস সকালে-রাতে শোবার সময় আক্রান্ত স্থানে লাগালে দ্রুত ভালো হয়।

হঠাৎ কেউ অজ্ঞান হলে, পুদিনা গাছের ফল রোগীর নাকের কাছে ধরলে তাড়াতাড়ি জ্ঞান ফিরে আসে।

কেটে গিয়ে ক্ষত সৃষ্টি হলে থানকুনি পাতা সিদ্ধ পানি দিয়ে ওই জায়গা ধুলে ভালো হবে।

চিকেন পক্স হলে ৫/৬ গ্রাম মেথি ও ৩ কাপ পানিতে ১০/১২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। সারাদিন অল্প অল্প করে সেই পানি পান করলে ব্যথা/ চুলকানি কমবে।

চুলকানি জাতীয় চর্মরোগে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ বেটে গোসলের আধাঘণ্টা আগে লাগালে ভালো হবে।

রক্ত-আমাশয়ে ডুমুর গাছের শিকড়ের রস দিনে ২ বার খান

দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হলে আক্রান্ত স্থানে সামান্য হলুদ লাগিয়ে দিন।

ফোঁড়া হলে তা অনেক সময় না পেকে শক্ত দলার মতো হয়ে যায়। কলমি শাকের কচি ডগা ও শিকড় একসঙ্গে বেটে, ফোঁড়ায় লেপে দিয়ে দীর্ঘক্ষণ রেখে দিন। ফোঁড়া পেকে যাবে।

মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে, চালতা গাছের পাতা ও মূলের ছাল সমপরিমাণ একসঙ্গে বেটে হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়।

ঠোঁটের দু'পাশে এবং মুখের ভেতরে অনেক সময় ঘায়ের মতো হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়।

-স্বাস্থ্য ডেস্ক

0 comments:

Post a Comment