পদ্মাসন
পদ্মাসন বা যেকোনো ধ্যানাসনে বসুন। বাঁ নাক দিয়ে ধীরে ধীরে একটানা সাধ্যমতো শ্বাস নিন। কোনো সময় শ্বাস বন্ধ না করে বাঁ নাক আঙুল দিয়ে চেপে ডান নাক দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন। আবার ডান নাক দিয়ে ধীরে ধীরে পূর্ণভাবে শ্বাস নিয়ে বাঁ নাক দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন ও গ্রহণ করুন। বারবার এ রকম করবেন, এই পদ্ধতির নাম নাড়িশোধন। প্রথমে চার-পাঁচবার, পরে মাত্রা বাড়িয়ে ১০-১৫ বার করবেন। এ রকম অন্তত দুই থেকে তিন মাস না করলে নাড়িশোধন হয় না। মোটা মানুষদের আরো বেশি সময় লাগে। নাড়িশোধন করার সময় শ্বাস কখনো বন্ধ করবেন না। নাড়িশোধন ঠিকভাবে অভ্যাস না করে প্রাণায়াম করতে নেই।
উত্থানপদাসন
চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। দুই হাত শরীরের দুদিকে রাখুন। পা দুটি সোজা রেখে মেঝে থেকে এক ফুট উঁচুতে তুলে যতক্ষণ পারেন থাকুন। যখন এভাবে পা তুলে রাখতে কষ্ট হবে, তখন পা নামিয়ে ফেলুন। ১০ থেকে ১৫ সেকেন্ড শবাসনে বিশ্রাম করুন। আবার করুন। পর পর তিনবার এভাবে করবেন। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক থাকবে। এ আসন সবাই সকাল বা সন্ধ্যায় বা অন্য যেকোনো সময়ই করতে পারেন।
এ ছাড়া কপালভাতি, সূর্যপ্রণাম, পবনমুক্তাসন, ভুজঙ্গাসন, মৎস্যাসন, ধনুরাসন করতে পারেন।
সূত্র: কালের কন্ঠ
0 comments:
Post a Comment