Sunday, June 6, 2010

সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেট

1 comments
সুন্দরবন স্কয়ার সুপার মার্কেটটি গুলিস্তানে অবস্থিত। স্বাধীনতার পরে এখানে টিনশেড মার্কেট ছিল। পরবর্তীতে মেয়র হানিফের সময় সুন্দর বন স্কয়ার সুপার মার্কেটটি নাম দিয়ে ডিসিসি মার্কেটটি তৈরি করে। চতুর্থ তলা এই মার্কেটের বেজমেন্টে টিভি ক্যামেরা ইত্যাদি পাওয়া যাচ্ছে। প্রথম তলায় ইলেকট্রনিক্স ও ইলেকট্রিক্যাল সামগ্রী পাইকারি ও খুচরা দামে পাওয়া যাচ্ছে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় মোবাইল সামগ্রী এবং চতুর্থ তলায় গার্মেন্টস সামগ্রী পাওয়া যাচ্ছে। এই মার্কেটে বাংলাদেশের সকল অঞ্চল থেকে ক্রেতাগণ আসে।
০০ এইচ করিম ০০
সুন্দরবন স্কয়ার সুপার মার্কেটটি ডিসিসি নির্মাণ করলে তারা কোনো প্রয়োজনীয় দায়িত্ব পালন করছে না বলে জানা যায়। এখানে নিজস্ব লোকবল দিয়ে সিকিউরিটির ব্যবস্থাসহ সব কাজ-কর্ম ব্যবসায়ীরা নিজেরাই তাদের অর্থ ব্যয়ে করছে। মোট কথা সিটি করপোরেশন কোনো প্রকার সহযোগিতা করছে না। বরং তারা প্রতি বছর যে বিপুল রাজস্ব হচ্ছে। তা ঠিকমতো আদায় করে নিচ্ছে, অথচ মার্কেটের উন্নয়নের দিকে ডিসিসি’র কোনো খেয়াল নেই। ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্মিত সুন্দর বন স্কয়ার মার্কেটটি পূর্বে দোকানপ্রতি ৬ টাকা স্কয়ার ফিট আদায় করত। এখন ডিসিসি ১০ টাকা স্কয়ার ফিট আদায় করছে। বছরে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব দিচ্ছে এই মার্কেট থেকে অথচ ডিসিসি কর্তৃক কোনো সিকিউরিটির ব্যবস্থা নেই। ব্যবসায়ীরা নিজ খরচে সিকিউরিটির ব্যবস্থা করেছে। এই মার্কেটটি ১৬ তলা পর্যন্ত ফাউন্ডেশন দেয়া আছে। অথচ এখন পর্যন্ত চতুর্থ তলা পর্যন্ত শেষ করেই আর কোনো কাজ করছে না। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, মার্কেটের চারিদিকে কে বা কারা হকার বসিয়ে তাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করছে এটা ব্যবসায়ীদের জানা নেই। তবে ডিসিসিকে বললে তারা হকার উঠানোর পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানালেও কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা জানায়, মার্কেটটিতে এত বছর পার হলেও আজও কোনো দেয়ালে রং করানো হয়নি। এটা করা ডিসিসি’র মূল দায়িত্ব ছিল। এই মার্কেটে প্রায় এক হাজার দোকান রয়েছে। অথচ বছরে সিটি করপোরেশন বছরে মার্কেটটি থেকে কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করেও কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না।
সুন্দর বন স্কয়ার মার্কেট দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আবদুস সামাদ বলেন, আমাদের মার্কেটে দূর-দূরান্ত থেকে পাইকাররা আসে। এখানে বেচাবিক্রি মোটামুটি সন্তোষজনক এবং তুলনামূলক ভালো।

1 comments:

  • October 26, 2025 at 4:04 PM
    Anonymous :

    আমি গত ২৫/১০/২০২৫ইং তারিখে (মা ইলেকট্রিক এন্ড কোং,দোকান নং-১১১) দোকান হইতে ৪০ হাজার টাকার ইলেকট্রিক মালামাল ক্রয় করে টাকা পেইড করে আসি,২৬/১০/২০২৫ইং তারিখে মালামাল কুরিয়ার করে পাঠানোর কথা বলে পাঠাচ্ছে না।
    আমাকে সাহায্য করুণ দয়া করে।
    আমার দোকানের :- মীহা গ্রিন পাওয়ার , কসবা,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

Post a Comment