বিশ্বের আধুনিকতম দেশ থেকে শুরু করে দরিদ্রতম দেশ পর্যন্ত সর্বত্রই বিচিত্র
সব কুসংস্কারের প্রচলন রয়েছে। আমাদের দেশেও বিভিন্ন অঞ্চলে বহু যুক্তিহীন
ভ্রান্ত ধারণা বা বিশ্বাসের প্রচলন রয়েছে যেগুলোকে কুসংস্কার বলা যায়। চলুন
এরকম আরও কিছু কুসংস্কার সম্পর্কে জেনে নিই।
*ছোট বাচ্চাদের হাতে লোহা পরালে ভূত-জিনে ধরবে না।
*রুমাল, ছাতা, হাতঘড়ি ইত্যাদি কাউকে ধারস্বরূপ দেওয়া যাবে না।
*হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে দুর্ভোগ আছে।
*হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে।
*নতুন স্ত্রী কোনো ভালো কাজ করলে শুভ লক্ষণ।
*তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নেই।
*স্বামীর নাম বলা যাবে না এতে অমঙ্গল হয়।
*বাছুরের গলায় জুতার টুকরা ঝুলালে কারও কুদৃষ্টি থেকে বাঁচা যায়।
*খাবার সময় যদি কারও ঢেঁকুর আসে বা মাথার তালুতে উঠে যায়, তখন একজন আরেকজনকে বলে তোকে যেন কেউ স্মরণ করছে বা বলা হয় তোকে গালি দিচ্ছে।
কাক ডাকলে বিপদ আসবে।
*শুকুন ডাকলে মানুষ মারা যাবে।
*পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে।
*দুজনে ঘরে বসে কোথাও কথা বলতে লাগলে হঠাৎ টিকটিকির আওয়াজ শোনা যায়, তখন একজন অন্যজনকে বলে উঠে 'তোর কথা সত্য, টিকটিকি ঠিক ঠিক বলেছে।'
*একজন অন্যজনের মাথায় টোকা খেলে দ্বিতীয় বার টোকা দিতে হবে, একবার টোকা খাওয়া যাবে না। নতুবা মাথায় ব্যথা হবে/শিং উঠবে।
*ভাত প্লেটে নেওয়ার সময় একবার নিতে নেই।
*নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন থাকতে হবে।
*পাতিলের মধ্যে খাবার খেলে মেয়ে সন্তান হবে।
*পোড়া খাবার খেলে সাঁতার শিখবে।
*বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ দিতে হবে।
*হঠাৎ বাম চোখ কাঁপলে দুঃখ আসে।
*খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে বিপদ আসে।
*রাতের বেলা কাউকে সুই-সুতা দিতে নেই।
*রাতে বাঁশ কাটা যাবে না।
*দোকানের প্রথম কাস্টমার ফেরত দিতে নেই।
ঘির থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে যাত্রা অশুভ হবে।
* গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নেই।
*গোসলের পর শরীরে তেল মাখার আগে কোনো কিছু খেতে নেই।
মিহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটাকাটি বা জবাই করা যাবে না।
*আশ্বিন মাসে নারী বিধবা হলে আর কোনোদিন বিবাহ হবে না।
*ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে। আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে।
*বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরতে হবে।
*ভাঙা আয়না দিয়ে চেহারা দেখা যাবে না। তাতে চেহারা নষ্ট হয়ে যাবে।
*নতুন বউকে নরম জায়গায় বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে।
* অনুপস্থিত কাউকে নিয়ে কথা বলার সময় হুট করে চলে আসলে, কেউ কেউ বলে উঠে 'তোর হায়াত আছে।' কারণ একটু আগেই তোর কথা বলছিলাম।
পিরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে ডিম খাওয়া যাবে না। তাহলে পরীক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে।
*বাড়ি থেকে কোথাও যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হলে সে সময় বাড়ির কেউ পেছন থেকে ডাকলে অমঙ্গল হয়।
*ছোট বাচ্চাদের হাতে লোহা পরালে ভূত-জিনে ধরবে না।
*রুমাল, ছাতা, হাতঘড়ি ইত্যাদি কাউকে ধারস্বরূপ দেওয়া যাবে না।
*হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে দুর্ভোগ আছে।
*হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে।
*নতুন স্ত্রী কোনো ভালো কাজ করলে শুভ লক্ষণ।
*তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নেই।
*স্বামীর নাম বলা যাবে না এতে অমঙ্গল হয়।
*বাছুরের গলায় জুতার টুকরা ঝুলালে কারও কুদৃষ্টি থেকে বাঁচা যায়।
*খাবার সময় যদি কারও ঢেঁকুর আসে বা মাথার তালুতে উঠে যায়, তখন একজন আরেকজনকে বলে তোকে যেন কেউ স্মরণ করছে বা বলা হয় তোকে গালি দিচ্ছে।
কাক ডাকলে বিপদ আসবে।
*শুকুন ডাকলে মানুষ মারা যাবে।
*পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে।
*দুজনে ঘরে বসে কোথাও কথা বলতে লাগলে হঠাৎ টিকটিকির আওয়াজ শোনা যায়, তখন একজন অন্যজনকে বলে উঠে 'তোর কথা সত্য, টিকটিকি ঠিক ঠিক বলেছে।'
*একজন অন্যজনের মাথায় টোকা খেলে দ্বিতীয় বার টোকা দিতে হবে, একবার টোকা খাওয়া যাবে না। নতুবা মাথায় ব্যথা হবে/শিং উঠবে।
*ভাত প্লেটে নেওয়ার সময় একবার নিতে নেই।
*নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন থাকতে হবে।
*পাতিলের মধ্যে খাবার খেলে মেয়ে সন্তান হবে।
*পোড়া খাবার খেলে সাঁতার শিখবে।
*বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ দিতে হবে।
*হঠাৎ বাম চোখ কাঁপলে দুঃখ আসে।
*খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে বিপদ আসে।
*রাতের বেলা কাউকে সুই-সুতা দিতে নেই।
*রাতে বাঁশ কাটা যাবে না।
*দোকানের প্রথম কাস্টমার ফেরত দিতে নেই।
ঘির থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে যাত্রা অশুভ হবে।
* গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নেই।
*গোসলের পর শরীরে তেল মাখার আগে কোনো কিছু খেতে নেই।
মিহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটাকাটি বা জবাই করা যাবে না।
*আশ্বিন মাসে নারী বিধবা হলে আর কোনোদিন বিবাহ হবে না।
*ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে। আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে।
*বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরতে হবে।
*ভাঙা আয়না দিয়ে চেহারা দেখা যাবে না। তাতে চেহারা নষ্ট হয়ে যাবে।
*নতুন বউকে নরম জায়গায় বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে।
* অনুপস্থিত কাউকে নিয়ে কথা বলার সময় হুট করে চলে আসলে, কেউ কেউ বলে উঠে 'তোর হায়াত আছে।' কারণ একটু আগেই তোর কথা বলছিলাম।
পিরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে ডিম খাওয়া যাবে না। তাহলে পরীক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে।
*বাড়ি থেকে কোথাও যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হলে সে সময় বাড়ির কেউ পেছন থেকে ডাকলে অমঙ্গল হয়।
0 comments:
Post a Comment