* নিউট্রালের সঙ্গে প্যাস্টেল শেড গরমে আদর্শ। অ্যাকোয়া, সফট হলুদ আর সবুজ রঙের মিশ্রণ ঘরে স্নিগ্ধ আবহাওয়া তৈরি করে। গরম কম বোধ হয়।
* জানালায় ব্লাইন্ড এবং পর্দা দুয়ের অপশন রাখুন।
* ব্লাইন্ডের সঙ্গে পর্দার কাপড়ের জন্য ফ্লোরাল প্রিন্ট পছন্দ করুন। ব্লাইন্ডের ফাঁক দিয়ে আসা আলো পর্দার ফ্লোরাল প্রিন্টের ওপর পড়ে স্নিগ্ধতা দেবে।
* ঘরের অন্যান্য আপহোলস্ট্রির সঙ্গে মিলিয়ে পর্দার ফ্লোরাল প্রিন্ট বাছুন। যেমন_বসার ঘরে সোফার কভার সাদা হলে কুশন কভার বাছুন হালকা হলুদ বা সবুজ। আর এই তিন রঙের যেকোনো একটি রাখুন পর্দার কাপড়ে।
* সোফা এবং কুশন কভার যেন পাল্টানো যায়। গরমে ঘাম বা ধুলাবালির কারণে বারবার বদলানো প্রয়োজন।
* ফ্ল্যাটের মাথার ওপর ছাদ হলে ফলস সিলিং বা অরিজিনাল ফলস সিলিংয়ের মাঝখানে থার্মোকলের লেয়ার দেওয়া হয়েছে। থার্মোকল হিট ইনসুলেটর। যত মোটা থার্মোকল ব্যবহার করা হবে, ঘর তত ঠাণ্ডা থাকবে।
* দেয়ালে উডেন প্যানেল বা ব্রিক টাইলসের প্যানেল হিট কমায়। সব থেকে সহজ হলো এসব দেয়ালে উডেন কাবার্ড ফিট করে দেওয়া।
* বাড়ির বাইরের দেয়ালে লতানো গাছ লাগিয়ে নিন। রোদ ঢাকতে সাহায্য করবে। টবে সবুজ গাছ শুধু স্নিগ্ধ আরামই নয়, এয়ারকন্ডিশনার এফিশিয়েন্সি বাড়ায়। ঘরে প্রচুর ইনডোর প্লান্টস রাখুন। হিট অ্যাবজর্ব করতে সাহায্য করবে।
* বাড়ির ভেতর ও বাইরে হালকা রং ব্যবহার করা হয়েছে। কারণ গাঢ় রং হিট অ্যাবজর্ব করে। সাধারণ বালব বেশি হিট জেনারেট করে, তাই কম্প্যাক্ট ফ্লুরোসেন্ট ল্যাম্প ব্যবহার করুন। এতে বিদ্যুৎ খরচ কম হয় এবং স্নিগ্ধতাও বাড়ায়।
* ডাইরেক্ট লাইটিংয়ের বদলে কোভ লাইটিং বা হিডেন লাইটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট সারা ঘরে মায়াবী পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
* দরজা-জানালায় ডাবল গ্লেজড কাচ লাগাতে পারেন। এই কাচের বিশেষত্ব হলো ৬-১২ মিলিমিটার গ্যাপে দুটো কাচের শিট লাগানো থাকে, যা গরম ও শব্দ দুটোই রুখতে সাহায্য করে।
0 comments:
Post a Comment